Comments

একজন ডিজিটাল মার্কেটার (Digital Marketer) হওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী

একজন ডিজিটাল মার্কেটার (Digital Marketer) হওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী



মার্কেটিং বা বাজারজাতকরণ বলতে উৎপাদনকারীর বা মধ্যস্থতাকারীর কাছ থেকে ক্রেতা বা ব্যবহারকারী পর্যন্ত পণ্য ও সেবা সমূহ পৌঁছে দেয়ার যাবতীয় ব্যবসায়িক প্রচারণা ও কার্যকলাপকে বোঝানো হয়। পণ্যসামগ্রী ও সেবা সমূহ উৎপাদকের কাছ হতে ক্রেতার বা ভোক্তার কাছে পৌঁছানো পর্যন্ত সম্পাদিত সকল কার্যসমূহ মার্কেটিং এর আওতায় পড়ে থাকে। মার্কেটিং ও শপিংকে আবার অনেকেই গুলিয়ে ফেলেন। সহজভাবে বলতে গেলে মার্কেটিং হলো কেনা-বেচা করা আর শপিং হলো কেনাকাটা।

এই সহজ কথা, কেনা-বেচা থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, ক্রয় ও বিক্রয়ের সাথে জড়িত সকল কার্যক্রমই মার্কেটিং বা বাজারজাতকরণের আওতাধীন। প্রচারেই প্রসার তা সবসময় মাথায় রাখতে হবে।

মার্কেটিং এর অনেক শাখা প্রশাখা আছে তন্মধ্যে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing) সম্পর্কে সংক্ষেপে বলছি। ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে ডিজিটালি বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে মার্কেটিং করাকে বোঝায়। আমরা যদি আরো সহজ করে বুঝতে চাই তাহলে বলতে হয়, যেসব পণ্য বা সেবাসামগ্রী আমরা সরাসরি ক্রয়-বিক্রয় করে থাকি সেসব কার্যক্রম যদি ডিজিটালি বা অনলাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন করে থাকি তাহলে তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়।

ডিজিটাল মার্কেটিং (digital marketing) এর অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে, মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে কেনা-বেচাগুলো সম্পাদিত হয়। এখন মানুষ স্মার্টফোন বা ল্যাপটপ বা পার্সোনাল কম্পিউটার এর মাধ্যমে ঘরে বা অফিসে বা যেকোনো জায়গায় বসে অনলাইনে কেনাকাটা করছে, এতে করে টাইম সেভ হচ্ছে পাশাপাশি একই পণ্য কিনতে গিয়ে অনেকগুলো অনলাইন শপ থেকে পছন্দ ও সাশ্রয়ী দাম অনুসারে বাছাই করার সুযোগ পাচ্ছেন। ২ বিলিয়নের উপর মানুষ এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন, আর দিন দিন এর ব্যবহার বেড়েই চলছে। এ থেকে বোঝাই যাচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর স্কোপ কতটুকু আছে আর আগামীতে যে আরো বেশি হতে যাচ্ছে তার কোনো সন্দেহ নেই। তাই বলা যেতেই পারে ডিজিটাল মার্কেটিং জানার, বোঝার ও শিখার খুবই দরকার।

একজন ডিজিটাল মার্কেটার হওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী

জ্ঞানপিপাসু (Knowledge-Seeker)-

একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার (digital marketer) হতে হলে অবশ্যই তার জানার ও শিখার প্রবল ইচ্ছা ও ঝোঁক থাকতে হবে। নিজেকে আপডেটেড রাখতে হবে তার জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে হবে। বিশ্বে প্রতিনিয়তই নতুন নতুন থিওরি বা তত্ত্ব, টূলস, স্ট্র‍্যাটেজি, মার্কেটপ্লেস আবিষ্কৃত হচ্ছে সেসব সম্পর্কে আপডেটেড থাকতে হবে এবং এসব জ্ঞানকে ব্যবহারিক প্রয়োগ করার মাধ্যমে ব্যবসায় হবে আরো গতিশীল ও তরান্বিত, যাতে করে বর্তমান ও পরবর্তী প্রজন্ম এর সুফল পায়। এতে করে একজন ডিজিটাল মার্কেটারের সফলতার পথ আরো সুগম হবে

সৃজনশীলতা (Creativity)

ডিজিটাল মার্কেটিং ( digital marketing) এ যে বা যারা ট্র‍্যাডিশনাল বা গতানুগতিক চিন্তাভাবনাকে কিছুটা আলাদা রেখে বা পিছে ফেলে গণ্ডির বাইরে মানে আঊট অফ বক্স (out of box) চিন্তা করে সৃজনশীলতার পরিচয় দিচ্ছেন এবং সেই চিন্তাভাবনা গুলোকে বাস্তবে রুপ প্রদান করছেন তারাই বেশি সফল হচ্ছেন এবং গ্লোবাল মার্কেটে ক্রিয়েটিভ মার্কেটার হিসেবে স্বীকৃতি ও সুপরিচিত পাচ্ছেন। আমরা এ থেকে বুঝতে পারি যে ডিজিটাল মার্কেটিং এ ক্রিয়েটিভ থিংকিং এর বিকল্প নেই। একজন তার ক্রিয়েটিভিটির মাধ্যমে একাধারে কাজের ছাপ রাখছেন তার পোর্টফোলিও আরো শক্তিশালী হচ্ছে অন্যদিকে ক্লায়েন্টের আকর্ষণ কাড়ছেন এবং চাহিদাও বাড়াচ্ছেন যা তার কাজের পরিধি ও সুনাম বৃদ্ধি করছে।

পড়াশোনা (Studying)

একজন ডিজিটাল মার্কেটার শুধুমাত্র তার সীমিত জ্ঞান বা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসে থাকলে চলবে না। এজন্য দরকার তার বাছাই করা ফিল্ড বা আনুষাঙ্গিক ও প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে প্রচুর পড়াশোনা, অন্বেষণ, বিশ্লেষণ। মোটিভেশনাল ভিডিও দেখা ও শোনা, বই পড়া, রিলিভেন্ট এরিয়া নিয়ে বা এর বাইরেও ব্লগ স্টাডি করা, নতুন নতুন আবিষ্কার ও তথ্য ঘাটানো, নতুন নতুন টুলস নিয়ে স্টাডি করা, ইত্যাদি বিষয় নিয়ে জ্ঞান আহরণ করা একজন ডিজিটাল মার্কেটার এর নিত্যদিনের সঙ্গী হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।
যাতে করে তিনি যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারেন ইউনিক ও আপডেটেড থাকতে পারেন। এই ইউনিকনেস তখন আসবে যখন তিনি তার স্টাডিকে বিভিন্নভাবে এক বিষয়কে আরেক বিষয়ের সাথে রিলেইট করতে পারেন এবং অন্য আরেক নতুন ধারণার জন্ম দিতে পারেন। তাই বলা যেতে পারে প্রাসঙ্গিক ফিল্ড ও বিভিন্ন বিষয়াবলী নিয়ে পড়াশোনা আবশ্যক।

টিম ওয়ার্ক (Team work)

একজন ডিজিটাল মার্কেটারকে অবশ্যই তার ফিল্ডের বা টিম মেম্বারদের বা অন্যান্য মানুষের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও সহযোগিতার মনোভাব রাখতে হবে। যখন সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে সম্মিলিতভাবে সংগঠিত হয়ে একটি কাজের বাস্তবায়ন করে থাকেন তখন এমনিতেই একটি সুন্দর রুপে কাজটি প্রস্ফুটিত হবে। কথায় আছে, ‘দশের লাঠি একের বোঝা’। টিম ওয়াইজ কাজ করতে হবে যা সফলতার সিড়ি উঠতে সবসময় একজন ডিজিটাল মার্কেটারের জন্য বেকআপ বা সাপোর্ট সিস্টেম হিসেবে কাজ করবে।

তথ্য-প্রযুক্তির জ্ঞান (Knowledge of Information & Technology)

একজন ডিজিটাল মার্কেটার যত বেশি তথ্য ও প্রযুক্তি নিয়ে ঘাটাঘাটি করবেন, জানবেন, বুঝবেন, শিখবেন সে তত বেশি তার জ্ঞানকে তার কর্মক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারবেন। সঠিকভাবে প্রয়োগের মাধ্যমে ভালো আউটপুট বের করে আনা সম্ভব। আমরা জানি যে এই গ্লোবালাইজেশনের যুগে “Information is power, power draw money and influences…” এর মানে হচ্ছে যার কাছে যত বেশি তথ্য আছে, সে তত বেশি ক্ষমতাশালী। তাই বলা হয় একজন ডিজিটাল মার্কেটার যত বেশি ইনফরমেশন গেদার করবে সে তত বেশি সফল হতে পারবে।

সেলসের বা পণ্য বিক্রয়ের ক্ষেত্রে (Sales of Product)

একজন ডিজিটাল মার্কেটারের (digital marketer) মাথায় সর্বদা রাখা উচিত, তিনি যে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রি করতে চাচ্ছেন তা সরাসরি ক্লায়েন্টের কাছে বিক্রি না করে তিনি ক্লায়েন্টের সমস্যার সমাধান করে দিয়েছেন যার বিনিময়ে একটা নির্দিষ্ট চার্জ বা বিনিময় মূল্য নিচ্ছেন। এতে করে সেলস্ বৃদ্ধি পাবে। এ থেকে আমরা বুঝতে পারছি যে একজন ডিজিটাল মার্কেটার এর উচিত ক্লায়েন্টের সমস্যার সমাধান দিয়ে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সেল করা যা ক্লায়েন্টের খুবই প্রয়োজন।

চাহিদা ও পছন্দের প্রাধান্য (Importance of Client’s Demands and Choices)-

একজন ডিজিটাল মার্কেটারকে সবসময় ক্লায়েন্টের চাহিদা, ইচ্ছা, আকাংখা সম্পর্কে অবহিত থাকতে হয় যাতে করে তিনি চাহিদা অনুসারে যোগান দিয়ে ক্লায়েন্ট সেটিসফাই করতে পারেন। এখানে সহজভাবে যদি চাহিদাকে ভাগ করি তাহলে বলতে পারি, বিদ্যমান চাহিদা ও কৃত্রিম চাহিদা। বিদ্যমান চাহিদা বলতে সেসব চাহিদাকে বোঝাতে চাচ্ছি যা ক্লায়েন্টের জন্য সবসময়ই চলমান ও বিদ্যমান থাকে। যেখানে কৃত্রিম চাহিদা বলতে সেইসব চাহিদাকে বলা যেতে পারে যে, এমন একটি প্রোডাক্ট বা সার্ভিস যা এখন পর্যন্ত তৈরি হয়নি বা ক্লায়েন্টের চোখে পড়েনি বা চিন্তায় আসেনি, তবে তৈরি হলে ক্লায়েন্টের এক ধরনের চাহিদার সৃষ্টি হবে। এই ধরনের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস হয়তো আগে কখনো সৃষ্টি হয়নি, সৃষ্টি হওয়ার পরে কাউকে ব্যবহার করতে দেখে বা অনুকরন করতে গিয়ে এই ধরনের চাহিদার আবির্ভাব ঘটে থাকে। এখানে এই ধরনের চাহিদাকেই কৃত্রিম চাহিদা বলে বোঝানো হয়েছে।
তাই বলা যায় চাহিদা বৃদ্ধির মাধ্যমে যোগানের ব্যবস্থা করে দিয়ে ব্যবসায়ের সমৃদ্ধি আনা যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং এ সফলতা পেতে হলে ক্লায়েন্টের চাহিদাকে অবশ্যই প্রাধান্য দিতে হবে।

টার্গেট মার্কেট সেগমেন্টেশন/ লক্ষ্য বাজার বিভাজন (Target Market Segmentation)-

প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কাদের জন্য উপযোগী বা কোন বয়সের, লিঙের, পেশাজীবীদের বা কত আয়সীমার মধ্যের ব্যক্তিদের উদ্দেশ্য করে তৈরি করা হয়েছে, তাদেরকে আগে বাছাই করে শুধু তাদেরকে উদ্দেশ্য করে মার্কেটিং করাকেই মূলত এখানে টার্গেট মার্কেট সেগমেন্টেশন বোঝানো হয়েছে। যে মার্কেটকে টার্গেট করা হয়েছে শুধু সেই মার্কেট সেগমেন্টকে উদ্দেশ্য করে মার্কেটিং চালিয়ে যাওয়াকেই এখানে বোঝানো হয়েছে। ডিজিটাল মার্কেটিং এ অবশ্যই পণ্য বা সার্ভিসের জন্য লক্ষ্য বাজার বা টার্গেট মার্কেট সিলেক্ট করতে হবে অন্যথায় ব্যাপারটা অপাত্রে দান করার মত হয়ে যায়। টার্গেট মার্কেট সেগমেন্ট সিলেক্ট করলে পণ্যটির প্রয়োজন যাদের আছে শুধুমাত্র তাদের কাছেই এর গুণাগুণ সম্পর্কে প্রচারণা করা হলো। এতে করে মার্কেটার কস্ট ইফেক্টিভ ওয়েতে তার পণ্যের প্রচারণা সঠিক স্থানে করতে পারেন এবং ব্যবসায়ের লাভ করে থাকেন।

প্রফিট নয় সেলস ভলিউম বাড়ান (Emphasis on Sales volume rather than Profit volume)-

একজন ডিজিটাল মার্কেটার (Digital Marketer) যদি তার ব্যবসায়ে বেশি লাভ করতে চান আবার ব্যবসায়ের পরিধি ও ব্যপ্তি বাড়াতে চান সেইসাথে ক্লায়েন্ট লিস্টটিকেও বড় করতে চান সেক্ষেত্রে প্রফিট ভলিউম এর চেয়ে সেলস ভলিউম এর দিকে বেশি নজর দিতে হবে। সহজভাবে বলতে গেলে লাভ কম করতে হবে এতে করে অটোমেটিকলি পণ্য বিক্রি বাড়বে। বিক্রি বাড়লে আর লাভের পরিমাণ কম হলেও বেশি পরিমাণে পণ্য বিক্রির কারণে লাভের পরিমাণও আল্টিমেটলি বেশিই হচ্ছে। ক্লায়েন্টের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে বা কম লাভে সঠিক পণ্য বিক্রয় করলে সে খুশি হয়, এতে করে এমনিতেই ক্লায়েন্ট খুশি হয়ে ফ্রীতে আপনার ঐ পণ্যের প্রচারণা করবেন যাতে আপনার পণ্যের বিনামূল্যে প্রমোশন হবে। বেশি বেশি পণ্য বিক্রি করা মানেই বেশি বেশি ক্লায়েন্টের সাথে পরিচয় হওয়া এবং একজন আরেকজনকে ফ্রীতে আপনার পণ্য তথা ব্যবসায়ের প্রমোশন করবেন, এতে করে আপনার ব্যবসায়ের পরিধি ও পরিচিতি বাড়ছে যা একজন ডিজিটাল মার্কেটারকে সফলতার ধাপে আরোও এক ধাপ উন্নিত করে।

নেটওয়ার্কিং (Networking)-

এই গ্লোবালাইজেশনের যুগে নেটওয়ার্কিং টার্মটি ব্যাপক প্রভাব ফেলে থাকে। আপনার আমার অনেক কাজই নেটওয়ার্কিং করে দিচ্ছে সহজ থেকে সহজতর। এতে করে কাজের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়, ক্লায়েন্ট এর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় তখন একজন ডিজিটাল মার্কেটারের পোর্টফোলিও আরোও রীচ্ হয়।

দক্ষতা বৃদ্ধি (Increase Efficiency)-

একজন ডিজিটাল মার্কেটারকে একসাথে অনেকগুলো কাজ না করে নির্দিষ্ট দুই তিনটি বিষয়ের উপর যত বেশি সম্ভব তত বেশি আক্ষরিক ও ব্যবহারিক জ্ঞান অর্জন করা উচিত। একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটারের সম্পর্কে ঘাটাতে গেলে দেখতে পারবেন যে উনি সবসময়ই তার দক্ষতা বাড়ানোর প্রয়াস চালিয়ে গেছেন এতে করে মেধার বিকাশ যেমন হয় তেমনি নতুনত্বের সৃষ্টি হয়।

ব্যবসায়ে সুনাম (Goodwill)-

মানুষ আপনার পণ্য বা সার্ভিসটি কেনো গ্রহণ করবে বা কিনবে, তার যদি বেসিকটা খুঁজে দেখি তাহলে দেখা যাবে পণ্যের গুণগত মান ঠিক আছে কি না, সার্ভিস সিস্টেম কেমন, পণ্যটি আকর্ষনীয় কিনা, কতটুকু সাশ্রয়ী, এর আগের বিক্রীত পণ্য বা সেবার রিভিউ কেমন ইত্যাদি। এই সব কিছুর ভালো ফিডব্যাক কে সুনামের অংশ বলে অভিহিত করা যায়। ব্যবসায়ের সুনামের উপর নির্ভর করে ব্যবসায়ের লাভ ও ব্যপ্তির ধরণ। কথায় আছে, “স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন”। একজন ডিজিটাল মার্কেটার (Digital Marketer) তার পণ্য বিক্রি করতে যে শ্রম দিয়ে থাকেন কখনো কখনো এর চেয়ে বেশি শ্রম দিতে হয় বিক্রয়োত্তর সেবার ক্ষেত্রে। ঐ পণ্যের সাপোর্ট সিস্টেম হিসেবে কাজ করতে হয়। তাই মাথায় রাখতে হবে পণ্য বিক্রি করেই শেষ নয়, বিক্রয়োত্তর সেবার ব্যাপারটাও মাথা রাখতে হবে। এসব কিছু সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি ব্যবসায় সুনামের মুখ দেখে, আর ব্যবসায়ের সুনাম ব্যবসায়ের পরিচালনার ক্ষেত্রে ও বিক্রীর ক্ষেত্রে মূখ্য ভূমিকা পালন করে।

উপর্যুক্ত আলোচনার মাধ্যমে আমরা মার্কেটিং এ সফল হওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ পেলাম। কিভাবে মার্কেটিং করলে, কোন স্ট্র‍্যাটেজি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার পণ্য বা সেবা সমূহ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছাবে, ব্যবসায়ের সেলস্ বাড়বে এবং তা সঠিক ও মানসম্মত দক্ষতার উপর নির্ভর করে একটি সংগঠন বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সফলতা বহুলাংশে নির্ভর করে।


Your Online Business Partner.

ডোমেইন রেজিঃ করুন মাত্র ৪৯ টাকায়…

.com, .net, .org, .me, .media, domains, .computer, .digital, .ltd, .school, .university, .clinic, .tv, xyz, .help সহ আরো প্রায় ১৫০০ নতুন ডোমেইন পাওয়া যাচ্ছে । স্বল্প মূল্যে আপনার পছন্দের ডোমেইনটি রেজিঃ করার এখনই সুবর্ণ সুযোগ। ৳ ৪৯ টাকার অফারটি শুধুমাত্র ১ম বছরের জন্য ও  বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত কোম্পানি , এনজিও , ফাউন্ডেশন, সংস্থা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

আমরা যে সকল ওয়েবসাইট ও সফটওয়্যার তৈরি করে থাকিঃ

✪ কোম্পানীর ওয়েবসাইট                                                            ✪ মুদির দোকান ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার

✪ নিউজ পেপার ওয়েবসাইট                                                        ✪ ট্র্যাভেল এজেন্সি উইথ প্যাকেজ বুকিং সফটওয়্যার

✪  ফ্যাশন হাউসের ওয়েবসাইট                                                    ✪ পয়েন্ট অফ সেল, টিকেট বুকিং সফটওয়্যার

✪  ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট                                                  ✪ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার

✪  ট্র্যাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজ্ম ওয়েবসাইট                                         ✪ ব্লাড ডোনেসন ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার

✪  বিউটি পার্লার এবং জিমের ওয়েবসাইট                                      ✪ ইনভেন্টরী এন্ড স্টক ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার

✪  ফাইনেন্সিয়াল এসোসিয়েশন ওয়েবসাইট                                    ✪  গার্মেন্টস ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার

✪  ইন্টেরিয়র ডিজাইন কোম্পানী ওয়েবসাইট

আরো জানতে ও সেবা পেতে এখুনি রিসেলার, অফিসে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

আকর্ষণীয় কমিশনে রিসেলার দেয়া হচ্ছে…

ন্যানো সুপার টেক পয়েন্ট লিমিটেড

⌂ প্রধান কার্যালয়ঃ উত্তর খামের, কাপাসিয়া, গাজীপুর – ১৭৩০

মোবাইলঃ ০১৭১১১১৩৮৫২ , ই-মেইলঃ nanosupport@lukiye.com

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছি। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন…

Post a Comment

0 Comments